সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। এই নির্বাচনে হারলে সরকারের পরাজয় হবে না।১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন উপলক্ষে কৃষকের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। সোমবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কৃষক লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শহরে বসে কৃষক লীগের সংগঠন করলে চলবে না। এই সংগঠনকে তৃণমূল পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে । ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে কৃষক লীগকে সবচেয়ে শক্তিশালী করতে হবে । আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের পর্যন্ত গণভবনে ডেকেছেন এবং তাদের মতামত নিয়েছেন এবং শুনেছেন। ভবিষ্যতে ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের গণভবনে ডাকা হবে। কৃষক লীগকে সবসময় কৃষকের স্বার্থ দেখতে হবে । তা না হলে আপনাদের সংগঠনের সঙ্গে কৃষকদের পাবেন না।১৫ আগস্টের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট চোখের পলকে নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। পৃথিবীতে এমন নৃশংস ঘটনা খুব কম ঘটে। এমন একটি ঘটনা ঘটবে তা কেউ বলতে পারতেন না ।
তিনি আরও বলেন, সংগঠন শক্তিশালী থাকলে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করা সম্ভব । সরকার এবং দল দুটো আলাদা আলাদাভাবে দেখবেন। এই দুটো যেন এক না হয়। দল শক্তিশালী হলে সরকারও শক্তিশালী হবে।বিএনপি প্রসঙ্গে কাদের বলেন, এই দলটি নালিশ পার্টিতে পরিণত হয়েছে। যে কোনো নির্বাচনে তারা অভিযোগ করতেই থাকে। সিলেটের ব্যাপারেও তারা অভিযোগ করেছিল। কিন্তু সেখানে তাদের প্রার্থীই জিতেছে।
Discussion about this post