নোমান ইবনে সাবিত/বিপি, নিউ ইয়র্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে দোষারোপ করেছে। মার্কিনীদের কাছে ‘পুতিনপ্রাইসহাইক’ অতি পরিচিত শব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত এক বছরে যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ। হোয়াইট হাউস রেকর্ড-উচ্চ গ্যাসের দামের জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকেই দোষারোপ করেছে।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার আমেরিকান অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশনের দেয়া তথ্য অনুসারে, তেল পাম্পে প্রতি গ্যালন জ্বালানি তেল বিক্রি হচ্ছে ৪.৩৭৪ ডলারে। এর আগে গত মার্চ মাসে প্রতি গ্যালন তেল রেকর্ডমূল্য ৪.৩৩১ ডলারে বিক্রি হয়। এ খবর জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম বাংলা প্রেস।
তেলের দাম এমন আকাশচুম্বি হওয়ার মূল কারণ অপরিশোধিত তেলের দাম বৃদ্ধি। গত সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ১০০ ডলার ছুঁই ছুঁই করছিল, এখন তা ১১০ ডলারের কাছাকাছি। অনেকে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি এবং তেল ও গ্যাস উৎপাদনের উপর প্রেসিডেন্ট বাইডেনের বিধিনিষেধকেও কারণ হিসেবে দেখছেন।
ইউক্রেনে ক্রেমলিনের আক্রমণ, রাশিয়ার বিরুদ্ধে তেল নিষেধাজ্ঞা, রেকর্ড-উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির মধ্যেও যুক্তরাষ্ট্রে গত মার্চ মাসে ভোক্তা মূল্য সূচক ৮.৫ শতাংশে উঠে। এরপর তেলের দাম শতকরা ১০ ভাগ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ডিজেলের খুচরা দামও বেড়েছে। সেখানে প্রতি গ্যালন ডিজেল বিক্রি হচ্ছে ৫.৪৫ ডলারে। এটিও ডিজেলের দামে নতুন রেকর্ড।
তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে এক-তৃতীয়াংশ গাড়ির মালিক গাড়ি চালানো থেকে বিরত থাকছেন। ইয়ার্ডেনি রিসার্চ বলছে বর্ধিত তেলের খরচ বহনে গড় মার্কিন পরিবারগুলোকে পেট্রলের জন্য প্রায় ২ হাজার ডলার বেশি গুণতে হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন আগামী ৬ মাসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক পেট্রোলিয়াম রিজার্ভ থেকে প্রতিদিন ১ মিলিয়ন ব্যারেল তেল বাজারে সরবরাহে রাজি হয়েছেন। এই গ্রীষ্মে পেট্রলের সঙ্গে ১৫ শতাংশ ইথানল মিশ্রণ ব্যবহার করে গ্যাসোলিন বিক্রির অনুমতি দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নতুন তেল উৎপাদনকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে অলস তেল কূপ এবং তেল উৎপাদন কোম্পানিগুলোকে বিনিয়োগ সুবিধা দিতে কংগ্রেসকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। কিন্তু এসব সময় সাপেক্ষ।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার আমেরিকান অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশনের দেয়া তথ্য অনুসারে, তেল পাম্পে প্রতি গ্যালন জ্বালানি তেল বিক্রি হচ্ছে ৪.৩৭৪ ডলারে। এর আগে গত মার্চ মাসে প্রতি গ্যালন তেল রেকর্ডমূল্য ৪.৩৩১ ডলারে বিক্রি হয়। এ খবর জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম বাংলা প্রেস।
তেলের দাম এমন আকাশচুম্বি হওয়ার মূল কারণ অপরিশোধিত তেলের দাম বৃদ্ধি। গত সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ১০০ ডলার ছুঁই ছুঁই করছিল, এখন তা ১১০ ডলারের কাছাকাছি। অনেকে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি এবং তেল ও গ্যাস উৎপাদনের উপর প্রেসিডেন্ট বাইডেনের বিধিনিষেধকেও কারণ হিসেবে দেখছেন।
ইউক্রেনে ক্রেমলিনের আক্রমণ, রাশিয়ার বিরুদ্ধে তেল নিষেধাজ্ঞা, রেকর্ড-উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির মধ্যেও যুক্তরাষ্ট্রে গত মার্চ মাসে ভোক্তা মূল্য সূচক ৮.৫ শতাংশে উঠে। এরপর তেলের দাম শতকরা ১০ ভাগ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ডিজেলের খুচরা দামও বেড়েছে। সেখানে প্রতি গ্যালন ডিজেল বিক্রি হচ্ছে ৫.৪৫ ডলারে। এটিও ডিজেলের দামে নতুন রেকর্ড।
তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে এক-তৃতীয়াংশ গাড়ির মালিক গাড়ি চালানো থেকে বিরত থাকছেন। ইয়ার্ডেনি রিসার্চ বলছে বর্ধিত তেলের খরচ বহনে গড় মার্কিন পরিবারগুলোকে পেট্রলের জন্য প্রায় ২ হাজার ডলার বেশি গুণতে হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন আগামী ৬ মাসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক পেট্রোলিয়াম রিজার্ভ থেকে প্রতিদিন ১ মিলিয়ন ব্যারেল তেল বাজারে সরবরাহে রাজি হয়েছেন। এই গ্রীষ্মে পেট্রলের সঙ্গে ১৫ শতাংশ ইথানল মিশ্রণ ব্যবহার করে গ্যাসোলিন বিক্রির অনুমতি দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নতুন তেল উৎপাদনকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে অলস তেল কূপ এবং তেল উৎপাদন কোম্পানিগুলোকে বিনিয়োগ সুবিধা দিতে কংগ্রেসকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। কিন্তু এসব সময় সাপেক্ষ।
Discussion about this post