আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সিলেট জুড়ে ব্যানার পরবর্তীতে ব্যাপক ক্ষতির শিকার আউশধান চাষীরা। বন্যায় বীজ তলা তলিয়ে যাওয়ায় এবার সিলেট জেলা ও উপজেলায় আউশ ধান চাষাবাদ হয়নি। ফলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
বিগত বন্যায় সিলেটে জেলার সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও সিলেটের বিভিন্ন উপজেলায় সকল আউশধান ক্ষেত তলিয়ে যায়।
কৃষি কার্যালয় সূত্র জানায়, সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় তিন হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আউশধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে প্রথম দফা ৫৩০ হেক্টর ও দ্বিতীয় দফা ১৫০ হেক্টর বীজতলা তৈরি করা হয়। দুই দফা বন্যায় সব বীজতলা তলিয়ে যায়।
হাওর বাঁচাও আন্দোলন জগন্নাথপুর উপজেলা কমিটির আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম বলেন, আউশধান চাষাবাদের জন্য বৈশাখ মাসে বীজতলা তৈরি করা হয়। জ্যেষ্ঠ মাসের শেষ দিকে চারা জমিতে রোপণ করা হয়। ভাদ্র মাসে ফসল কর্তন করা হয়। এবার জ্যেষ্ঠ মাসের শেষ দিকে বন্যার কারণে বীজতলা তলিয়ে যাওয়ায় আউশধান চাষাবাদ করা যায় নি। ক্ষতিগ্রস্ত এসব কৃষকদের প্রণোদনা দিতে তিনি দাবি জানান।
জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শওকত ওসমান মজুমদার বলেন, বন্যার কারণে বীজতলা তলিয়ে যাওয়ায় এবার উপজেলায় আউশ ধান চাষাবাদ করা সম্ভব হয়নি। ফলে ৩৮০০ হেক্টর জমিতে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী কোন চাষাবাদ করা যায় নি। তিনি বলেন, চাষাবাদ করা গেলে কমপক্ষে ১০ হাজার মেট্রিকটন ধান উত্তোলন করা যেত।
এদিকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার,জৈন্তাপুর সহ আশ পাশ উপজেলায় বন্যার কারণে ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতির শিকার হয় আউশধান ফসলী জমি। এখনও অনেক সফলী জমিতে বন্যার পানি রয়েছে। তবে ক্ষেতের উপযোগী করতে হলে এ বছর সম্ভব নয় বলে অনেক কৃষক জানান। কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন এবারের বন্যায় ফমলী জমিতে যে পরিমান পলি মাটি এসেছে তা নিজের জায়গা চিহ্নিত করা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুরোমতে পানি নামার পর মৌজা ম্যাপের মাধ্যমে নিজের জায়গা চিহ্নিত করে ধান ক্ষেতের উপযোগী করবেন।
বিগত বন্যায় সিলেটে জেলার সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও সিলেটের বিভিন্ন উপজেলায় সকল আউশধান ক্ষেত তলিয়ে যায়।
কৃষি কার্যালয় সূত্র জানায়, সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় তিন হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আউশধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে প্রথম দফা ৫৩০ হেক্টর ও দ্বিতীয় দফা ১৫০ হেক্টর বীজতলা তৈরি করা হয়। দুই দফা বন্যায় সব বীজতলা তলিয়ে যায়।
হাওর বাঁচাও আন্দোলন জগন্নাথপুর উপজেলা কমিটির আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম বলেন, আউশধান চাষাবাদের জন্য বৈশাখ মাসে বীজতলা তৈরি করা হয়। জ্যেষ্ঠ মাসের শেষ দিকে চারা জমিতে রোপণ করা হয়। ভাদ্র মাসে ফসল কর্তন করা হয়। এবার জ্যেষ্ঠ মাসের শেষ দিকে বন্যার কারণে বীজতলা তলিয়ে যাওয়ায় আউশধান চাষাবাদ করা যায় নি। ক্ষতিগ্রস্ত এসব কৃষকদের প্রণোদনা দিতে তিনি দাবি জানান।
জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শওকত ওসমান মজুমদার বলেন, বন্যার কারণে বীজতলা তলিয়ে যাওয়ায় এবার উপজেলায় আউশ ধান চাষাবাদ করা সম্ভব হয়নি। ফলে ৩৮০০ হেক্টর জমিতে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী কোন চাষাবাদ করা যায় নি। তিনি বলেন, চাষাবাদ করা গেলে কমপক্ষে ১০ হাজার মেট্রিকটন ধান উত্তোলন করা যেত।
এদিকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার,জৈন্তাপুর সহ আশ পাশ উপজেলায় বন্যার কারণে ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতির শিকার হয় আউশধান ফসলী জমি। এখনও অনেক সফলী জমিতে বন্যার পানি রয়েছে। তবে ক্ষেতের উপযোগী করতে হলে এ বছর সম্ভব নয় বলে অনেক কৃষক জানান। কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন এবারের বন্যায় ফমলী জমিতে যে পরিমান পলি মাটি এসেছে তা নিজের জায়গা চিহ্নিত করা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুরোমতে পানি নামার পর মৌজা ম্যাপের মাধ্যমে নিজের জায়গা চিহ্নিত করে ধান ক্ষেতের উপযোগী করবেন।
Discussion about this post