আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সিলেটে সপ্তাহ খানেক আগে শীতের আগমনের বার্তা আসলেও। বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন দেখাদেয় সকাল থেকে দেখা যায় সুর্যের তাপ। দিন ভর বাড়তে থাকে গরম। সিলেট নগর কিংবা গ্রামের একই দৃশ্য। গরম বড়তেই লোডশোডিং বড়তে থাকে, ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুতের দেখা মেলেনি। বিদ্যুত আসলে ঝলকের মত আসে, আবার চলে যায়। তখন সিলেটের খোলা আকাশের নিচে মিনিট কয়েক দাঁড়ালেই বাড়তে থাকে শরীরের তাপমাত্রা, ঝরতে থাকে ঘাম।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী জানিয়েছেন, (শুক্রবার ৩০ সেপ্টেম্বর) সিলেটে সর্বোচ্চ ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। যা চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বলে জানান তিনি। তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলেও গরম অনুভুত হয়েছে তার চেয়ে বেশী। এজন্য তিনি জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করেন তিনি। সিলেটে থেমে থেমে সামান্য বৃষ্টির আভাস দিয়ে তিনি বলেন, দিনের তাপমাত্রা আরো ২/৩দিন এভাবেই অপরিবর্তিত থাকবে। ৪/৫ দিন পর সিলেটজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে তীব্র গরমের মধ্যে সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় একাধিকবার লোডশেডিংয়ের কারণে ভোগান্তিতে পড়েন জনসাধারণ। গরম সহ্য করতে না পেরে অনেককেই বাসার বারান্দায় বসে থাকতে দেখা গেছে। এব্যাপারে বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর প্রধান প্রকৌশলী শামছ-ই আরেফিন জানান, শুক্রবারে লোডশেডিং কম হয় ঠিক। তবে এই শুক্রবারে চাহিদার চেয়ে কম বিদ্যুৎ বরাদ্দ পাওয়ায় লোডশেডিং একটু বেশী হয়েছে। এছাড়া সিলেটের লোডশেডিং ঢাকা থেকে নিয়ন্ত্রণ করায় পাশাপাশি সময়ে একই এলাকায় একাধিকবার লোডশেডিংয়ের ঘটনা ঘটছে।
তিনি বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যার পর আমার অঞ্চলে বিদ্যুতর চাহিদা ছিল ৩২ মেগাওয়াট। আমাকে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৭ মেগাওয়াট। এভাবেই সিলেটের সবকটি অঞ্চলেই চাহিদার বিপরীতে কম বরাদ্দ মিলছে। ফলে বাড়ছে লোডশেডিং।
এদিকে তীব্র গরমের মধ্যে সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় একাধিকবার লোডশেডিংয়ের কারণে ভোগান্তিতে পড়েন জনসাধারণ। গরম সহ্য করতে না পেরে অনেককেই বাসার বারান্দায় বসে থাকতে দেখা গেছে। এব্যাপারে বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর প্রধান প্রকৌশলী শামছ-ই আরেফিন জানান, শুক্রবারে লোডশেডিং কম হয় ঠিক। তবে এই শুক্রবারে চাহিদার চেয়ে কম বিদ্যুৎ বরাদ্দ পাওয়ায় লোডশেডিং একটু বেশী হয়েছে। এছাড়া সিলেটের লোডশেডিং ঢাকা থেকে নিয়ন্ত্রণ করায় পাশাপাশি সময়ে একই এলাকায় একাধিকবার লোডশেডিংয়ের ঘটনা ঘটছে।
তিনি বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যার পর আমার অঞ্চলে বিদ্যুতর চাহিদা ছিল ৩২ মেগাওয়াট। আমাকে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৭ মেগাওয়াট। এভাবেই সিলেটের সবকটি অঞ্চলেই চাহিদার বিপরীতে কম বরাদ্দ মিলছে। ফলে বাড়ছে লোডশেডিং।
Discussion about this post