আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সিলেট জুড়ে দিনে ও রাতের অর্ধেক সময় অন্ধকারে সময় কাটাতে গোঠা সিলেটের মানুষ। যত সময় গড়াচ্ছে ক্ষোবের ধানা বাধছে সাধারণ মানুষের মাঝে। অনেক সামাজিক সংগঠন ও বিদ্যুত লোডশেডিং এর বিরুদ্ধে আন্দোলনের জন্য শোর উঠাচ্ছেন। কিন্তু সিলেটে চাহিদার দুই তৃতীয়াংশ বিদ্যুত পাচ্ছে সিলেটের বিদ্যুত বিভাগ। এতে এক তৃতীয়াংশ সময় লোডশেডিং করতে হচ্ছে। এছাড়া তীব্র গরমে সিলেটে বর্তমানে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। ফলে লোডশেডিংয়ের কারণে সিলেটের মানুষের জীবনযাত্রা অহসনীয় হয়ে উঠেছে।
সিলেট বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ড কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার থেকে বিকেল ৩টায় সিলেট জোনের ৮টি গ্রিডে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৪৮২ দশমিক ৬ মেগাওয়াট। তবে সরবরাহ ছিল ৩২০ দশমিক ৭ মেগাওয়াট। এ হিসেবে ঘাটতি ছিল ১৬৩ দশমিক ৯ মেগাওয়াট।
বিদ্যুত বিভাগের তথ্যমতে, সিলেটে পিক আওয়ার বিকাল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ৬৫০ থেকে ৬৬০ মেগাওয়াট। অফ পিক আওয়ারে এই চাহিদা ৪৫০ থেকে ৫০০ মেগাওয়াট। কিন্তু চাহিদা মতো বিদ্যুত মিলছে না।
দিনে ও রাতে সমান ভাবে লোডশেডিং হওয়ায় জন জীবনে এর প্রভাব পড়ছে। বিশেষ কওে সেবা ও উৎপাদনশীল খাতে বিপর্যয় কাটছে না।
বিদ্যুত বিভাগ বলছে, জ্বালানি সংকটসহ নানা কারণে বেশ কিছু বিদ্যুত কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। ফলে চাহিদার চেয়ে কম বিদ্যুত উৎপাদন হচ্ছে। যার কারণে লোড শেডিং বেড়েছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালক (জনসংযোগ) শামীম হাসান বলেন, সোমবার থেকে দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুত উৎপাদন হয়েছে ১২ হাজার ৬৮৬ মেগাওয়াট। বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। বিদ্যুতের ঘাটতি ছিল এক হাজার ৫১৪ মেগাওয়াট। তিনি বলেন, বেশ কিছু কেন্দ্র বন্ধ থাকায় বিদ্যুত উৎপাদন কম হচ্ছে। যার কারণে বিদ্যুতের ঘাটতি বাড়ছে।
সিলেটের বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্যাসের চাপ স্বল্পতা, ব্ল্যাক আউটের ঘটনার পর থেকে সতর্কতার সঙ্গে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। যে পরিমাণ বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে সেগুলোতে পর্যায়ক্রমে এলাকা ভিত্তিক সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়া, পিক আওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যায়। তীব্র গরমের কারণে ক’দিন ধরে চাহিদা বেড়েছে। ব্ল্যাক আউটের আগে পরিস্থিতি মোটামুটি সহনীয় ছিল। এখন যেহেতু গ্রিড বিপর্যয় হয়েছে, সে কারণে সব বিবেচনা করেই লোডশেডিং হচ্ছে। তবে তারা আশা করেন, শিগগিরই এ অবস্থা থেকে উত্তোরণ ঘটানো সম্ভব হবে।
এদিকে, ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিংয়ের কারণে সিলেটে ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন, সিলেটে তেমন উৎপাদনশীল খাত নেই। তবে-বিসিককেন্দ্রিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে স্কুল ও কলেজ পড়–য়া ছাত্র ছাত্রীরা। বিদ্যুত সময়তো না থাকায় পড়ে লেখায় মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটেছে।
বিদ্যুত বিভাগের তথ্যমতে, সিলেটে পিক আওয়ার বিকাল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ৬৫০ থেকে ৬৬০ মেগাওয়াট। অফ পিক আওয়ারে এই চাহিদা ৪৫০ থেকে ৫০০ মেগাওয়াট। কিন্তু চাহিদা মতো বিদ্যুত মিলছে না।
দিনে ও রাতে সমান ভাবে লোডশেডিং হওয়ায় জন জীবনে এর প্রভাব পড়ছে। বিশেষ কওে সেবা ও উৎপাদনশীল খাতে বিপর্যয় কাটছে না।
বিদ্যুত বিভাগ বলছে, জ্বালানি সংকটসহ নানা কারণে বেশ কিছু বিদ্যুত কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। ফলে চাহিদার চেয়ে কম বিদ্যুত উৎপাদন হচ্ছে। যার কারণে লোড শেডিং বেড়েছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালক (জনসংযোগ) শামীম হাসান বলেন, সোমবার থেকে দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুত উৎপাদন হয়েছে ১২ হাজার ৬৮৬ মেগাওয়াট। বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। বিদ্যুতের ঘাটতি ছিল এক হাজার ৫১৪ মেগাওয়াট। তিনি বলেন, বেশ কিছু কেন্দ্র বন্ধ থাকায় বিদ্যুত উৎপাদন কম হচ্ছে। যার কারণে বিদ্যুতের ঘাটতি বাড়ছে।
সিলেটের বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্যাসের চাপ স্বল্পতা, ব্ল্যাক আউটের ঘটনার পর থেকে সতর্কতার সঙ্গে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। যে পরিমাণ বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে সেগুলোতে পর্যায়ক্রমে এলাকা ভিত্তিক সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়া, পিক আওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যায়। তীব্র গরমের কারণে ক’দিন ধরে চাহিদা বেড়েছে। ব্ল্যাক আউটের আগে পরিস্থিতি মোটামুটি সহনীয় ছিল। এখন যেহেতু গ্রিড বিপর্যয় হয়েছে, সে কারণে সব বিবেচনা করেই লোডশেডিং হচ্ছে। তবে তারা আশা করেন, শিগগিরই এ অবস্থা থেকে উত্তোরণ ঘটানো সম্ভব হবে।
এদিকে, ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিংয়ের কারণে সিলেটে ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন, সিলেটে তেমন উৎপাদনশীল খাত নেই। তবে-বিসিককেন্দ্রিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে স্কুল ও কলেজ পড়–য়া ছাত্র ছাত্রীরা। বিদ্যুত সময়তো না থাকায় পড়ে লেখায় মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটেছে।
Discussion about this post