আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সিলেট বিভাগ জুড়ে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ রাস্তা ঘাটের বেহাল দশা দেখা দিয়েছে। দেখেও দেখার কেউ নেই। অতিরিক্ত বৃষ্টি ও বন্যার কারণে বিভাগের বড় বড় রাস্তা থেকে শুরু করে গ্রামের রাস্তাগুলো অবস্থা করুণ। সড়ক গুলোতে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
সম্প্রতি সিলেটে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনের ৩১ টি রাস্তা মেরামতের জন্য ৬৩৫ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। এসবের টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষের দিকে থাকলেও ২০২৩ সালের আগে কাজ শুরুর সম্ভাবনা নেই। যদিও সওজ’এর বরাদ্দের কাজ আগামী ২ মাসের মধেই শুরুর কথা রয়েছে। একই সাথে এলজিইডি ২০২৩ থেকে ২০২৬ সাল পর্যন্ত ৩ বছর মেয়াদী প্রকল্প হাতে নিয়েছে। ফলে ২০২৩ সালের আগে রাস্তা মেরামতের কাজ শুরু হচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ সিলেট-এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বিভাগের ৩১টি রাস্তা মেরামত করতে ৬৩৫ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। এর মধ্যে সিলেট জেলার জন্য বরাদ্দ পাওয়া গেছে ২০ কোটি টাকা। সিলেট জেলার কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ হতে ১ মাস সময় লাগে।
সিলেট বিভাগে রাস্তা মেরামতে অফিসিয়াল অনেক প্রক্রিয়া রয়েছে এ গুলো শেষ কওে আগামী বছরের (২০২৩ সালের) শুরুতে সংস্কার কাজ শুরু হতে পারে। প্রাথমিক ভাবে কাজের মেয়াদ সাড়ে ৩ বছর ধরা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা গেছে, সাড়ে ৩ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পে সিলেট বিভাগের ৪ টিসহ দেশের ৯ জেলার ৩ হাজার ৩৮৬ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ ও পুননির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এবারের বন্যায় সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের জেলা গুলোতে সড়ক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিভিন্ন জেলার এলজিইডি কার্যালয় থেকে সদর দপ্তরে পাঠানো প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রাথমিক প্রকল্প প্রস্তাব তৈরি করেছে সংস্থাটির রক্ষণাবেক্ষণ শাখা। প্রকল্পে সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোনা, জামালপুর ও কুড়িগ্রাম জেলা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৩ সালের জানুয়ারী থেকে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত।
তবে এ বছর ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক ও কালভার্টের বড় অংশই বিভাগের ৪ জেলায়। এখানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেড় হাজার কিলোমিটাওেংষধস বেশি সড়ক। এর মধ্যে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলায় ক্ষয়ক্ষতি বেশি।
জানা গেছে, গেল বন্যায় সিলেট জেলায় এলজিইডির ৭ হাজার ৫১০ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে। পাকা সড়ক ২ হাজার ৪৯১ কিলোমিটার এবং কাঁচামাটির সড়ক ৫ হাজার ১৯ কিলোমিটার। এরমধ্যে বন্যা কবলিত হয়ে ১৩ উপজেলায় ১২০ টি সড়কের ক্ষতিগ্রস্ত পাকা সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭৮ কিলো মিটার।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ সিলেট-এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বিভাগের ৩১টি রাস্তা মেরামত করতে ৬৩৫ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। এর মধ্যে সিলেট জেলার জন্য বরাদ্দ পাওয়া গেছে ২০ কোটি টাকা। সিলেট জেলার কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ হতে ১ মাস সময় লাগে।
সিলেট বিভাগে রাস্তা মেরামতে অফিসিয়াল অনেক প্রক্রিয়া রয়েছে এ গুলো শেষ কওে আগামী বছরের (২০২৩ সালের) শুরুতে সংস্কার কাজ শুরু হতে পারে। প্রাথমিক ভাবে কাজের মেয়াদ সাড়ে ৩ বছর ধরা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা গেছে, সাড়ে ৩ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পে সিলেট বিভাগের ৪ টিসহ দেশের ৯ জেলার ৩ হাজার ৩৮৬ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ ও পুননির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এবারের বন্যায় সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের জেলা গুলোতে সড়ক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিভিন্ন জেলার এলজিইডি কার্যালয় থেকে সদর দপ্তরে পাঠানো প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রাথমিক প্রকল্প প্রস্তাব তৈরি করেছে সংস্থাটির রক্ষণাবেক্ষণ শাখা। প্রকল্পে সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোনা, জামালপুর ও কুড়িগ্রাম জেলা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৩ সালের জানুয়ারী থেকে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত।
তবে এ বছর ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক ও কালভার্টের বড় অংশই বিভাগের ৪ জেলায়। এখানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেড় হাজার কিলোমিটাওেংষধস বেশি সড়ক। এর মধ্যে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলায় ক্ষয়ক্ষতি বেশি।
জানা গেছে, গেল বন্যায় সিলেট জেলায় এলজিইডির ৭ হাজার ৫১০ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে। পাকা সড়ক ২ হাজার ৪৯১ কিলোমিটার এবং কাঁচামাটির সড়ক ৫ হাজার ১৯ কিলোমিটার। এরমধ্যে বন্যা কবলিত হয়ে ১৩ উপজেলায় ১২০ টি সড়কের ক্ষতিগ্রস্ত পাকা সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭৮ কিলো মিটার।
Discussion about this post