আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সিলেটে নিখোজ মাদ্রাসা ছাত্রকে উদ্ধার করেছে পুলিশের বিশেষ টিম। উদ্ধার হওয়া ছাত্র পড়া লেখা করতো ওসমানীনগর উপজেলার উমরপুর টাইটেল মাদ্রাসায়। নিখোজ ছাত্রের নাম আমিরুল ইসলাম। ১৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ৯টায় সিলেটের দক্ষিণসুরমাস্থ রশিদপুর থেকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
রোববার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে সিলেট জেলা পুলিশের সম্মেলন কক্ষে পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে বলেন, আমিরুল ইসলাম ৯ অক্টোবর তাকে অপহরণ করা হয়েছিল। পরে একটি হোটেলে আটকে রেখে তাকে যৌন নির্যাতন করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে গ্রেফতার করেছে।
আমিরুল ইসলাম (১৬) ওসমানীনগর উপজেলার কিয়ামপুর গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে। সে উমরপুর টাইটেল মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। গত ৯ অক্টোবর বাড়ি থেকে মাদ্রাসার উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। ১২ অক্টোবর তার বাবা ওসমানীনগর থানায় লিখিত ভাবে বিষয়টি অবহিত করেন। এ সংক্রান্ত জিডি দায়ের করে পুলিশ উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, জেলা পুলিশ সুপার ভিকটিমকে উদ্ধারের বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে উদ্ধারকারী টিম সমূহকে তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে সমন্বয সাধনের জন্য ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলামকে নির্দেশনা দেন। পুলিশ মাঠে নেমে জানতে পারে ভিকটিমকে আটকে রেখে ১০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করছে একটি চক্র। মুক্তিপণ না দিলে তাকে মেওে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ভিকটিমের পরিবার অপহরণকারীদের একহাজার টাকা প্রদানও করেন।
পরে উদ্ধারকারী টিমের সদস্যরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ৯টার দিকে সিলেটের রশিদপুরস্থ ফুলকলি শোরুমের সামনে থেকে আমিরুল ইসলামকে উদ্ধার করে। তাকে অপহরণ কওে হোটেলে আটকে রেখে হাত-মুখ বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছে।
পরে অপহরণকারীদেও গ্রেফতারে মাঠে নামে পুলিশ। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মো. নজরুল ইসলাম ওরফে মেনু মিয়া কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানাধীন আহুতিয়া গ্রামের মৃত শামসুদ্দিইেরনর ছেলে।
তিনি জানান, এ ঘটনায় ওসমানীনগর থানায় ১৬ অক্টোরব রোববার নিয়মিত আইনে মামলা (নং-০৯) হয়েছে ও এই ঘটনার সাথে আরও কারা জড়িত রয়েছে তাদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আমিরুল ইসলাম (১৬) ওসমানীনগর উপজেলার কিয়ামপুর গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে। সে উমরপুর টাইটেল মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। গত ৯ অক্টোবর বাড়ি থেকে মাদ্রাসার উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। ১২ অক্টোবর তার বাবা ওসমানীনগর থানায় লিখিত ভাবে বিষয়টি অবহিত করেন। এ সংক্রান্ত জিডি দায়ের করে পুলিশ উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, জেলা পুলিশ সুপার ভিকটিমকে উদ্ধারের বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে উদ্ধারকারী টিম সমূহকে তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে সমন্বয সাধনের জন্য ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলামকে নির্দেশনা দেন। পুলিশ মাঠে নেমে জানতে পারে ভিকটিমকে আটকে রেখে ১০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করছে একটি চক্র। মুক্তিপণ না দিলে তাকে মেওে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ভিকটিমের পরিবার অপহরণকারীদের একহাজার টাকা প্রদানও করেন।
পরে উদ্ধারকারী টিমের সদস্যরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ৯টার দিকে সিলেটের রশিদপুরস্থ ফুলকলি শোরুমের সামনে থেকে আমিরুল ইসলামকে উদ্ধার করে। তাকে অপহরণ কওে হোটেলে আটকে রেখে হাত-মুখ বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছে।
পরে অপহরণকারীদেও গ্রেফতারে মাঠে নামে পুলিশ। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মো. নজরুল ইসলাম ওরফে মেনু মিয়া কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানাধীন আহুতিয়া গ্রামের মৃত শামসুদ্দিইেরনর ছেলে।
তিনি জানান, এ ঘটনায় ওসমানীনগর থানায় ১৬ অক্টোরব রোববার নিয়মিত আইনে মামলা (নং-০৯) হয়েছে ও এই ঘটনার সাথে আরও কারা জড়িত রয়েছে তাদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
Discussion about this post