ইমা এলিস/ নিউ ইয়র্ক: আগামী বছরের জানুয়ারিতে নতুন কংগ্রেস বসার আগেই যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক নিয়ন্ত্রণ আইন পাস করা হবে বলে উল্লেখ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে একটি সমকামী নৈশক্লাব এবং ভার্জিনিয়ার ওয়ালমার্টে হামলায় ১১ জন নিহতের ঘটনায় আবারও স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নিষিদ্ধের জোরালো আহ্বান জানান তিনি। থ্যাঙ্কসগিভিং-এর উত্তরদাতাদের ধন্যবাদ জানাতে বৃহস্পতিবার ম্যাসাচুসেটসের নান্টাকেট দ্বীপে ফায়ারহাউস পরিদর্শন কালে এসব কথা বলেন বাইডেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, সেমি-স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র কেনার অনুমতি দিয়ে রেখেছি আমরা, এমন ধারণা অসুস্থ। বন্দুক প্রস্তুতকারকদের লাভ ছাড়া আর কোনও যুক্তি নেই এতে। আমি কিছু করার চেষ্টা করছি। অস্ত্র হামলা থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজছি।
চলতি সপ্তাহে কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে সমকামীদের একটি নাইটক্লাবে বন্দুক হামলায় ৫ জন নিহত ও ১৮ জন আহতের ঘটনায় সন্দেহভাজন হামলাকারীর নাম প্রকাশ করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, সন্দেহভাজন হামলাকারীর নাম অ্যান্ডারসন লি আলড্রিচ। ঘটনাস্থল থেকে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, হামলাকারী একটি বড় রাইফেল দিয়ে গুলি করে। এছাড়া গত রবিবার ওকলাহোমায় বন্দুক হামলায় আরও চারজন নিহত হন।
যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণ মানুষের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র রাখা নিষিদ্ধের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে দেশটির বিভিন্ন সংগঠনসহ অনেকে। জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতায় আসার পর অস্ত্র আইন কঠোর করার দাবি জানান সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে। যদিও এখন পর্যন্ত খুব একটা অগ্রগতি দেখা যায়নি। এর মধ্যে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে বন্দুক হামলার ঘটনায় দিন দিন আরও বাড়ছে। এতে প্রাণ হারাচ্ছেন বহু মানুষ।
চলতি সপ্তাহে কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে সমকামীদের একটি নাইটক্লাবে বন্দুক হামলায় ৫ জন নিহত ও ১৮ জন আহতের ঘটনায় সন্দেহভাজন হামলাকারীর নাম প্রকাশ করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, সন্দেহভাজন হামলাকারীর নাম অ্যান্ডারসন লি আলড্রিচ। ঘটনাস্থল থেকে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, হামলাকারী একটি বড় রাইফেল দিয়ে গুলি করে। এছাড়া গত রবিবার ওকলাহোমায় বন্দুক হামলায় আরও চারজন নিহত হন।
যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণ মানুষের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র রাখা নিষিদ্ধের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে দেশটির বিভিন্ন সংগঠনসহ অনেকে। জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতায় আসার পর অস্ত্র আইন কঠোর করার দাবি জানান সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে। যদিও এখন পর্যন্ত খুব একটা অগ্রগতি দেখা যায়নি। এর মধ্যে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে বন্দুক হামলার ঘটনায় দিন দিন আরও বাড়ছে। এতে প্রাণ হারাচ্ছেন বহু মানুষ।