টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া চলাচল করছে চলছে স্পিডবোট। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় এ বাণিজ্য চলছে।
নিয়ন্ত্রণ ও বাধ্যবাধকতা না থাকায় বৈরি আবহাওয়ার মধ্যেও এ জলযান চলাচল করেন। এতে ঘটে দুর্ঘটনা, ঘটে প্রাণহানিও।
সর্বশেষ গত শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) নাফ নদীর মোহনায় স্পিডবোট দুর্ঘটনায় ফিরোজা খাতুন নামে সাবেক এক জনপ্রতিনিধি মারা গেছেন।
স্থানীয়রা বলছেন, টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন রুটে অর্ধশতাধিক রুটে অবৈধ স্পিডবোট চলাচল করে। টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনের একটি যৌথ সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণাধীন এ চলাচলে বেড়ে চলেছে নানা ঝুঁকি।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, কারা স্পিডবোট চালাচ্ছে এটা সবার জানা। এক প্রভাবশালী ব্যক্তিই এসব নিয়ন্ত্রণ করেন।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী বলেন, কীভাবে এসব স্পিডবোট চলাচল করছে সে বিষয়ে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে, সোমবার (২ অক্টোবর) থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। এর আগে পর্যটন মেলা উপলক্ষে গত ২৭ সেপ্টেম্বর সাতদিনের জন্য জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়। তবে বৈরি আবহাওয়ার কারণে একদিন পর জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে সোমবার থেকে আবার জাহাজ চলাচল শুরু হয়।কপি নবচেতনা
Discussion about this post