রাস্তায় গরুর চামড়া ফেলে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ

চামড়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। পাইকাররা চামড়া না কেনায় ধস নেমেছে বাজারে। চট্টগ্রামে বাধ্য হয়ে ১০ হাজারের বেশি চামড়া সড়কে ফেলে চলে গেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।

তাদের অভিযোগ, সিন্ডিকেটের কারণে এ দরপতন। এ অবস্থায় লবণের চাহিদা বাড়ায় বস্তাপ্রতি আড়াই শ’ থেকে তিনশ’ টাকা বাড়িয়েছে মিল মালিকরা।

নানামুখী জটিলতার কবলে পরে বিপর্যস্ত দেশের চামড়া শিল্প। চট্টগ্রামে কোরবানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল সাড়ে ৫ লাখ তা যেমন পূরণ হয়নি তেমনি প্রকৃত মূল্য পায়নি ব্যবসায়ীরা। যে কারণে হাজার হাজার পিস চামড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নষ্ট হয়ে গেছে।

অপরদিকে রাস্তায় চামড়া ফেলে প্রতিবাদ করছে কিছু মৌসুমী ব্যবসায়ী। নায্যমূল্য না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ে তারা।

স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী পশু কোরবানির ৮ থেকে ১০ ঘণ্টার মধ্যে লবন দিয়ে সংরক্ষণ করতে হয়। কিন্তু এবার নানা জটিলতায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যেও চামড়া সংরক্ষণ করা যায়নি।

যে কারণে অন্তত ৩০ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়ে গেছে বলে দাবি আড়তদারদের। এমন অবস্থায় চামড়া ব্যবসায়ীরা দায়ি করছেন ঢাকার ব্যবসায়ীদের। বকেয়া ৫০ কোটি টাকা না পাওয়ায় তারা চামড়া কিনতে পারেননি বলে দাবি তাদের।

চট্টগ্রামে গত বছর ৫ লাখ চামড়া সংগ্রহীত হয়। এবার লক্ষ্যমাত্রা ছিল সাড়ে ৫ লাখ