তাহেরপুর বাজার লকডাউন ঘোষনা করোনা সংক্রমণ রুখতে”

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই রোগী শনাক্ত হচ্ছে। শনাক্ত হওয়ার পরপরই রোগীর বসবাসের বাড়ি, সড়ক অথবা এলাকাটি লকডাউন করে দিচ্ছে পুলিশ।

 

পুঠিয়া উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের বগুড়াপাড়ায় ঢাকা ফেরত ইউসুফ আলী (৩০) নামের এক ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। এটাই রাজশাহীর প্রথম করোনা রোগী। ৭/৮ দিন আগে সে ঢাকা থেকে একটি ট্রাকে করে বাড়ী ফেরে বলে জানান রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. এনামুল হক।

 

পুঠিয়া এবং তাহেরপুর পাশাপাশি হওয়ায় তাহেরপুর বাজারে পুঠিয়ার মানুষের যাওয়া আসা সচরাচর হয়েথাকে। আর এর প্রভাবে তাহেরপুরেও করোনা ভাইরাস ছড়াতে পারে এমন সংকায় তারেপুর বাজার লকডাউন ঘোষনা করা হোয়েছে।

করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে একমাত্র পথ লক ডাউন। সংক্রমণ যাতে ছড়াতে না পারে সে জন্য লকডাউন ও সোশাল ডিস্টেন্সিং বজায় রাখাই যে একমাত্র পথ যার কোন বিকল্প পথনেই।

 

তবে তাহেরপুরে মানুষের নিত্য প্রযোজনীয় জিনিষপত্র যেমন;চাল,তরকারি,ঔষধ এগুলোর দোকানপাট সিমিত আকারে খোলা আছে। বাজাররে বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে পুলিশ বাাঁশের বেড়া দিয়ে রেখেছে যাতে করে অপ্রযোজনে কেও বাজারে প্রবেশ করতে না পারে এবং আনসার বাহিনিরা যেসকল লোক বাজারে আসছে তাদের জেরা করে সঠিক কারণ দেখাতে পারলে বাজারে প্রবেশ করতে দিচ্ছে।