বিমানে যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে ফ্লাইট ছাড়তে দেরি হয়েছে প্রায় তিন ঘণ্টার মতো সময়। যথাসময়ে বিমান আকাশে উড়াল দিলে হয়তো বড়সড় দুর্ঘটনার মুখেই পড়তে হতো টাইগারদের। কেননা তামিম-মুশফিকদের বহনকারী শ্রীলঙ্কা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ইউএল ১৮৯-এ যাত্রা শুরুর খানিক আগেই দেখা দেয় যান্ত্রিক গোলযোগ। সে অবস্থায় বিমান আকাশে উড়লে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত বলেই জানিয়েছেন বিমানের পাইলট।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) শ্রীলঙ্কার স্থানীয় সময় সকাল ৭.৪৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৮.১৫) দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়ার কথা ছিলো বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের
একই বিমানে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়রা ছাড়াও পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণও ফেরার জন্য তৈরি ছিলেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বাংলাদেশ সময় বেলা ১২টার মধ্যে রাজধানীর হযরত শাহজালাল (র) বিমানবন্দরে অবতরণ করতেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা।
কিন্তু নির্ধারিত সময়েও বিমান না ছাড়লে চিন্তার ছাপ দেখা দেয় সবার মাঝে। মিনিট পনেরো বাদে পাইলট জানান এ যাত্রার বিমানের বাম উইংয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে। যে কারণে নির্ধারিত সময়ে উড়াল দেয়া সম্ভব হয়নি।
তাই বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের জন্য নতুন একটি ফ্লাইট দেয়া হয়। যেটি ছাড়ার কথা ছিলো বাংলাদেশ সময় সকাল ১০.১৫ মিনিটে। তবে সেটিও যথাসময়ে ছাড়া যায়নি। শেষতক বাংলাদেশ সময় সকাল ১০.৫০ মিনিটে দেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন টাইগাররা
Discussion about this post